তোমার অধ্যায়গুলো ঘুরেফিরে আসে তোমার স্মৃতিতে। মগজের প্রতিটি নিউরনে সেটি ঘুরপাক খেতে থাকে। অনুরণিত করে তোলে তোমার প্রতিটি কৌষিক অস্তিত্বকে। কেঁপে ওঠে কাঁপিয়ে তোলে তোমার বিবেচনাবোধকে। তোমার যাবতীয় ছেলেমানুষিকে তোমার চোখ বা চিন্তার সামনেই ভাসিয়ে তোলে।
তোমাকে হাসায়, বিদ্রুপের হাসি। নিজের উপরে করা বিদ্রুপ। তুমি হাসো, তোমার ঠোঁটের উপরের গোঁফের রেখা বিস্তৃত হয়। তুমি হাত বুলাও তোমার থুতনির কয়েক গোছা দাড়িতে।
দাঁড়িয়ে যায় তোমার চিন্তার জগত। তুমি এবার নস্টালজিয়ায় ডুবে পড়ো। তুমি গম্ভীর হয়ে পড়ো। তুমি স্থবিরতায় নেমে পড়ো। তুমি শুয়ে পড়ো। শুধু তোমার দু'চোখে ঘুমটা নেমে বা শুয়ে পড়ে না।
তুমি স্থবিরতা ভুলতে ও ঘুমটাকে আনতে গল্প করো বা গল্পের বই পড়ো। তাতে অবশ্য কিছুটা কাজ হলেও পুরোপুরি হয় না।
তুমি অতৃপ্তি নিয়েই তোমার দিনটাকে শেষ করে দাও। শেষ অধ্যায়ের জের টেনে তুমি স্বাক্ষরটাও টেনে দাও। শেষে শুধু সন, তারিখটা দিতে তুমি ভুলে যাও।
তুমি অতৃপ্তি নিয়েই তোমার দিনটাকে শেষ করে দাও। শেষ অধ্যায়ের জের টেনে তুমি স্বাক্ষরটাও টেনে দাও। শেষে শুধু সন, তারিখটা দিতে তুমি ভুলে যাও।
তোমার অধ্যায়গুলো তোমার স্মৃতিতেই আসে, তবে সেগুলো কতদিনের পুরনো তা তোমার জানা নেই। সন-তারিখ যে তাতে টানা নেই।
Post a Comment