এক ফোঁটা অশ্রুর কত দাম?
খুব সম্ভবত, 'সন্ধানী' তোমার নাম,
তাই না?
যাই না,
কোথাও।
নিজের বুকেই
লুকোও।
তুমি যে পথ বেয়ে চলো,
সে পথে আর দশটা মেয়েও
হাঁটে, তাই কি না বলো!
যদি নিরুত্তরেই নিজেকে রেখে দিয়ে, আড়াল
করে রাখো নিজের সমস্ত অস্তিত্ব,
তবে হতে পারে, খুবলে খেয়ে নিতে পারে
তোমার সর্বস্ব, ওই দুর্বৃত্ত।
.
সন্ধানী নাম নিয়েই
সন্ধানী চোখ দিয়েই
তুমি দেখে নিয়ে চারটি পাশ
শূন্য অবকাশ
আর এক পৃথিবীসম
অপেক্ষার প্রহরে
ফজরে-যোহরে,
সূর্যের ঢলে পড়া মাগরিবের পানে
চেয়ে চেয়ে থেকে সবটি খানে
খুঁজে ফেরো নিজের বিষাদের মানে।
.
আমি কোষের ব্যাখ্যায় না গিয়ে,
ভারী ভারী শব্দকে ডিঙিয়ে
যদি তোমার নামের মতই
খুঁজে ফিরি সত্য যতই,
তাতে যদি ভাঙে কারো মন,
যদি ভাঙে কারো বিশ্বাস, তখন
আমায় দুষো না,
তুমিও কি বুঝো না?
কতটা রক্তক্ষরণ হয় প্রেমে ব্যর্থ সে কবিমনে,
কতটা অশ্রু ঝরে পড়ে সে চোখ থেকে প্রতি ক্ষণে ক্ষণে?
তুমি জানো, বুঝো,
তাই তো অশ্রুকে খুঁজো।
.
আমি বলছি না, প্রেমের ব্যর্থতাই অখণ্ড,
বলছি না, এটিই শুধু জীবনকে করে পণ্ড।
প্রেমে পড়া ছাড়াও কবি হয় মানুষ,
সে বুঝবে না, যার নেই কোনো হুঁশ
তার চারটি পাশের ব্যাপারে।
.
শুধু প্রেমিকার বিরহেই কাঁদে না কবিমন।
তুমি বলবে
তবে,
"কাঁদে কখন?"
কবির তুলে ধরা সত্যের উপর
যখন আসে উপর্যুপরি অস্ত্রাঘাত;
যখন কবির দিকে ধেয়ে আসে
প্রতি বার মাসে
টিটকারি-হাস্যের যত ধারালো বাণ;
যখন চারটি পাশের আপাতদৃষ্টের
প্রিয়মুখেরাই
তাকে ফেলে দেয় দূরে,
বহুদূরে!
যখন অগ্রজের ভালোবাসার
অসারতা বুঝাতে তাকে
ঊর্ধ্বতন কমার মাঝে
করে নিতে হয় আবদ্ধ,
যখন স্রোতে গা ভাসানো কবিতা না লেখায়
কারো নজর যায় না কাড়া,
এবং, যখন
একটা লোকদেখানো আবেগে আপ্লুত হতে না পেরে
নিজের খাঁটি আবেগের কবিতার পাঠক হিসেবে
একা নিজেকেই আবিষ্কার করা;
ঠিক তখনই কাঁদে কবিমন;
ঠিক তখনই তার চোখ থেকে ঝরে অশ্রু।
এক ফোঁটা অশ্রু,
সহস্র ফোঁটা অশ্রু!
সন্ধানীই তো তোমার নাম,
তুমি কি জানো,
এই এক ফোঁটা অশ্রুর কত দাম?
খুব সম্ভবত, 'সন্ধানী' তোমার নাম,
তাই না?
যাই না,
কোথাও।
নিজের বুকেই
লুকোও।
তুমি যে পথ বেয়ে চলো,
সে পথে আর দশটা মেয়েও
হাঁটে, তাই কি না বলো!
যদি নিরুত্তরেই নিজেকে রেখে দিয়ে, আড়াল
করে রাখো নিজের সমস্ত অস্তিত্ব,
তবে হতে পারে, খুবলে খেয়ে নিতে পারে
তোমার সর্বস্ব, ওই দুর্বৃত্ত।
.
সন্ধানী নাম নিয়েই
সন্ধানী চোখ দিয়েই
তুমি দেখে নিয়ে চারটি পাশ
শূন্য অবকাশ
আর এক পৃথিবীসম
অপেক্ষার প্রহরে
ফজরে-যোহরে,
সূর্যের ঢলে পড়া মাগরিবের পানে
চেয়ে চেয়ে থেকে সবটি খানে
খুঁজে ফেরো নিজের বিষাদের মানে।
.
আমি কোষের ব্যাখ্যায় না গিয়ে,
ভারী ভারী শব্দকে ডিঙিয়ে
যদি তোমার নামের মতই
খুঁজে ফিরি সত্য যতই,
তাতে যদি ভাঙে কারো মন,
যদি ভাঙে কারো বিশ্বাস, তখন
আমায় দুষো না,
তুমিও কি বুঝো না?
কতটা রক্তক্ষরণ হয় প্রেমে ব্যর্থ সে কবিমনে,
কতটা অশ্রু ঝরে পড়ে সে চোখ থেকে প্রতি ক্ষণে ক্ষণে?
তুমি জানো, বুঝো,
তাই তো অশ্রুকে খুঁজো।
.
আমি বলছি না, প্রেমের ব্যর্থতাই অখণ্ড,
বলছি না, এটিই শুধু জীবনকে করে পণ্ড।
প্রেমে পড়া ছাড়াও কবি হয় মানুষ,
সে বুঝবে না, যার নেই কোনো হুঁশ
তার চারটি পাশের ব্যাপারে।
.
শুধু প্রেমিকার বিরহেই কাঁদে না কবিমন।
তুমি বলবে
তবে,
"কাঁদে কখন?"
কবির তুলে ধরা সত্যের উপর
যখন আসে উপর্যুপরি অস্ত্রাঘাত;
যখন কবির দিকে ধেয়ে আসে
প্রতি বার মাসে
টিটকারি-হাস্যের যত ধারালো বাণ;
যখন চারটি পাশের আপাতদৃষ্টের
প্রিয়মুখেরাই
তাকে ফেলে দেয় দূরে,
বহুদূরে!
যখন অগ্রজের ভালোবাসার
অসারতা বুঝাতে তাকে
ঊর্ধ্বতন কমার মাঝে
করে নিতে হয় আবদ্ধ,
যখন স্রোতে গা ভাসানো কবিতা না লেখায়
কারো নজর যায় না কাড়া,
এবং, যখন
একটা লোকদেখানো আবেগে আপ্লুত হতে না পেরে
নিজের খাঁটি আবেগের কবিতার পাঠক হিসেবে
একা নিজেকেই আবিষ্কার করা;
ঠিক তখনই কাঁদে কবিমন;
ঠিক তখনই তার চোখ থেকে ঝরে অশ্রু।
এক ফোঁটা অশ্রু,
সহস্র ফোঁটা অশ্রু!
সন্ধানীই তো তোমার নাম,
তুমি কি জানো,
এই এক ফোঁটা অশ্রুর কত দাম?
Post a Comment