বিষাদজ্বালায় ভুগছি যত, গুনছি যত দিনের মালা,
কমছে না হায়, কমছে না, শুধু বাড়ছেই এই মনের জ্বালা।
আকাশের সাথে রঙ রঙ খেলে মনের রঙকে করছি ফিকে,
মনে হয় যেন, শত শত্রুই ঘিরে ধরে আছে এ চারদিকে।
বয়সের সাথে পাল্লা দিয়েই মস্তক নামে শত অভিমানে,
বিষাক্ত বোধ ছেয়ে গেছে যেন মন-প্রাণ-দেহ ও সবখানে।
কোনো প্রিয়া নয়, নয় প্রেয়সী, যার অভিমানে ঠোঁটটা স্ফীত,
প্রিয়া আছে নিজ মাঝেই মগ্ন, আমি নিজ মাঝে অবস্থিত।
প্রেমকাতরতা, ভাবপ্রবণতা, কিছুই করেনি মনকে স্পর্শ,
আজ শুধু এই দগ্ধজ্বালায় পেরিয়েছি স্রেফ চারটি বর্ষ।
কত নিঃশ্বাস প্রয়োজনেই আর কতটা ছেড়েছি চিন্তাক্লিষ্টে,
প্রেয়সীর নয়, নিজের মুখটা দর্পণে দেখি একদৃষ্টে।
চোখের নিচে কালশিটে দাগ, মুখমাঝে শত বিবর্ণতা,
মুখটাই যেন স্মরিয়ে দিচ্ছে জীবনের যত বিষণ্ণতা।
পারিনি তো নিজ সিদ্ধান্তেই নিজের পথের পাথেয় খুঁজতে,
পারিনি তো কারো বুকের মাঝে বিষাদিত এই মুখটা গুঁজতে।
অশ্রু নামে না, অশ্রুসাগর শুকিয়ে যেন নেমেছে খরা,
সেই সাগরের তট ঘেঁষে আছি পড়ে যেন ভাসমান এক মড়া।
কবির দুঃখ বুঝে কবিতাই, মানুষের দুখ বুঝে না মানুষ,
বাজার হতে কিনে নিব আমি উড়াব কষ্ট-গ্লানির ফানুস।
চোখদু'টো যেন চোখের মাঝেই গর্ত হয়েই আছে খুব দেবে,
শুধু এক ফোঁটা চোখের জল কি তোমরা আমায় ধারটুকু দেবে?
আশার কাব্য লিখতে গিয়েই গ্লানির প্রকাশ হলো খুব করে,
যদি পারতাম, কপাট লাগিয়ে কাঁদতাম আমি প্রচণ্ড জোরে।
পায়ের পাতায় কাঁটা ফুটছেই, ব্যথাতুর চোখে তাকাই তাতেই,
অথচ দেখেও যেন দেখছি না, স্বপ্নগুলো আছে দু'হাতেই।
কমছে না হায়, কমছে না, শুধু বাড়ছেই এই মনের জ্বালা।
আকাশের সাথে রঙ রঙ খেলে মনের রঙকে করছি ফিকে,
মনে হয় যেন, শত শত্রুই ঘিরে ধরে আছে এ চারদিকে।
বয়সের সাথে পাল্লা দিয়েই মস্তক নামে শত অভিমানে,
বিষাক্ত বোধ ছেয়ে গেছে যেন মন-প্রাণ-দেহ ও সবখানে।
কোনো প্রিয়া নয়, নয় প্রেয়সী, যার অভিমানে ঠোঁটটা স্ফীত,
প্রিয়া আছে নিজ মাঝেই মগ্ন, আমি নিজ মাঝে অবস্থিত।
প্রেমকাতরতা, ভাবপ্রবণতা, কিছুই করেনি মনকে স্পর্শ,
আজ শুধু এই দগ্ধজ্বালায় পেরিয়েছি স্রেফ চারটি বর্ষ।
কত নিঃশ্বাস প্রয়োজনেই আর কতটা ছেড়েছি চিন্তাক্লিষ্টে,
প্রেয়সীর নয়, নিজের মুখটা দর্পণে দেখি একদৃষ্টে।
চোখের নিচে কালশিটে দাগ, মুখমাঝে শত বিবর্ণতা,
মুখটাই যেন স্মরিয়ে দিচ্ছে জীবনের যত বিষণ্ণতা।
পারিনি তো নিজ সিদ্ধান্তেই নিজের পথের পাথেয় খুঁজতে,
পারিনি তো কারো বুকের মাঝে বিষাদিত এই মুখটা গুঁজতে।
অশ্রু নামে না, অশ্রুসাগর শুকিয়ে যেন নেমেছে খরা,
সেই সাগরের তট ঘেঁষে আছি পড়ে যেন ভাসমান এক মড়া।
কবির দুঃখ বুঝে কবিতাই, মানুষের দুখ বুঝে না মানুষ,
বাজার হতে কিনে নিব আমি উড়াব কষ্ট-গ্লানির ফানুস।
চোখদু'টো যেন চোখের মাঝেই গর্ত হয়েই আছে খুব দেবে,
শুধু এক ফোঁটা চোখের জল কি তোমরা আমায় ধারটুকু দেবে?
আশার কাব্য লিখতে গিয়েই গ্লানির প্রকাশ হলো খুব করে,
যদি পারতাম, কপাট লাগিয়ে কাঁদতাম আমি প্রচণ্ড জোরে।
পায়ের পাতায় কাঁটা ফুটছেই, ব্যথাতুর চোখে তাকাই তাতেই,
অথচ দেখেও যেন দেখছি না, স্বপ্নগুলো আছে দু'হাতেই।
Post a Comment