একসাথে তাই চারপাশ দেখি,
মেপে যাই জীবনের নিগূঢ়, নির্মম ও নিষ্পেষিত বাস্তবতা।
হাতে, পায়ে, মননে, মগজে, চিন্তায়, লেখায় ধরা দেয় স্তব্ধতা।
সেটাও নিগূঢ়, নির্মম ও নিষ্পেষিত।
সকালটা পকেটে পুরে নিই, রাতের জোনাকিকে বের করে নিয়ে।
দিনের আলোয় সে জোনাকিকে শ্রীহীনই লাগে।
রাতের প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় প্রহরে, সেই জোনাকিকে দেখেই মনে প্রজ্জ্বলনের সাধ জাগে।
রাতের বিষণ্ণতাও ঠিক এই জোনাকির মতই,
দিনে থাকে সকল দৃষ্টি অগোচরে,
রাতে এসে সেটিই সমস্ত শরীর ও মনে ভীড় করে।
তাকে বুকে চেপে,
তার ভর মেপে,
বুকটা ওঠে কেঁপে,
সাথে কেঁপে ওঠে সমস্ত বিবেচনাবোধ,
সমস্ত সম্বিত ফিরে পাওয়ার সচকিত বোধ।
সম্বিত ফিরে পাই, স্বপ্নের মাঝে,
দু'চোখে যখন ক্লান্তির ঘুম আসে
একেবারে নেমে,
সেই বিবেকের নেমে পড়ার মত।
সেই কবিতা লেখার বিষণ্ণ মুহূর্তের মত।
আমি কখনও কাউকে চাইনি ওভাবে,
একটা কল্পবিলাসী প্রেমিক চায় যেভাবে,
আমার চাওয়াগুলো ছিল, বেশ আলাদা, বেশ স্বতন্ত্র, বেশ ভিন্ন।
আমি চেয়েছিলাম শুধু একমুঠো স্নেহ,
এক চিমটি ভালোবাসা, দু'চামচ মূল্যায়ন।
পাইনি, যা দিয়েছি-সেসবের তুলনায়,
চাইনি, যা পেয়েছি-সব মিশে আছে ছলনায়।
রাতের বারান্দায় এক চিলতে পূর্ণিমার আলো যখন ভেসে ওঠে,
যাকে দেখা গেলেও যায় না ছোঁয়া,
ঠিক সেই আলোকিত প্রহরে,
আমি জুতো পায়ে বেরিয়ে পড়ি,
চাঁদের আলো গায়ে মেখে,
চাঁদে চেয়ে অনিমিখে,
চাঁদকে গিলে খেতে।
সেটা হয় না।
হবেও না।
কল্পনাতে সেটা যতটুকু বাস্তব,
বাস্তবে সেটা ততটুকুই কল্পনা।
ঠিক আমার সুখের সন্ধান করার অসুস্থ প্রবণতার মতই।
পথে নেমে পড়ে,
একসাথে তাই চারপাশ দেখি,
মেপে যাই জীবনের নিগূঢ়, নির্মম ও নিষ্পেষিত বাস্তবতা।
হাতে, পায়ে, মননে, মগজে, চিন্তায়, লেখায় ধরা দেয় স্তব্ধতা।
সেটাও নিগূঢ়, নির্মম ও নিষ্পেষিত।
মেপে যাই জীবনের নিগূঢ়, নির্মম ও নিষ্পেষিত বাস্তবতা।
হাতে, পায়ে, মননে, মগজে, চিন্তায়, লেখায় ধরা দেয় স্তব্ধতা।
সেটাও নিগূঢ়, নির্মম ও নিষ্পেষিত।
সকালটা পকেটে পুরে নিই, রাতের জোনাকিকে বের করে নিয়ে।
দিনের আলোয় সে জোনাকিকে শ্রীহীনই লাগে।
রাতের প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় প্রহরে, সেই জোনাকিকে দেখেই মনে প্রজ্জ্বলনের সাধ জাগে।
রাতের বিষণ্ণতাও ঠিক এই জোনাকির মতই,
দিনে থাকে সকল দৃষ্টি অগোচরে,
রাতে এসে সেটিই সমস্ত শরীর ও মনে ভীড় করে।
তাকে বুকে চেপে,
তার ভর মেপে,
বুকটা ওঠে কেঁপে,
সাথে কেঁপে ওঠে সমস্ত বিবেচনাবোধ,
সমস্ত সম্বিত ফিরে পাওয়ার সচকিত বোধ।
সম্বিত ফিরে পাই, স্বপ্নের মাঝে,
দু'চোখে যখন ক্লান্তির ঘুম আসে
একেবারে নেমে,
সেই বিবেকের নেমে পড়ার মত।
সেই কবিতা লেখার বিষণ্ণ মুহূর্তের মত।
আমি কখনও কাউকে চাইনি ওভাবে,
একটা কল্পবিলাসী প্রেমিক চায় যেভাবে,
আমার চাওয়াগুলো ছিল, বেশ আলাদা, বেশ স্বতন্ত্র, বেশ ভিন্ন।
আমি চেয়েছিলাম শুধু একমুঠো স্নেহ,
এক চিমটি ভালোবাসা, দু'চামচ মূল্যায়ন।
পাইনি, যা দিয়েছি-সেসবের তুলনায়,
চাইনি, যা পেয়েছি-সব মিশে আছে ছলনায়।
রাতের বারান্দায় এক চিলতে পূর্ণিমার আলো যখন ভেসে ওঠে,
যাকে দেখা গেলেও যায় না ছোঁয়া,
ঠিক সেই আলোকিত প্রহরে,
আমি জুতো পায়ে বেরিয়ে পড়ি,
চাঁদের আলো গায়ে মেখে,
চাঁদে চেয়ে অনিমিখে,
চাঁদকে গিলে খেতে।
সেটা হয় না।
হবেও না।
কল্পনাতে সেটা যতটুকু বাস্তব,
বাস্তবে সেটা ততটুকুই কল্পনা।
ঠিক আমার সুখের সন্ধান করার অসুস্থ প্রবণতার মতই।
পথে নেমে পড়ে,
একসাথে তাই চারপাশ দেখি,
মেপে যাই জীবনের নিগূঢ়, নির্মম ও নিষ্পেষিত বাস্তবতা।
হাতে, পায়ে, মননে, মগজে, চিন্তায়, লেখায় ধরা দেয় স্তব্ধতা।
সেটাও নিগূঢ়, নির্মম ও নিষ্পেষিত।
Post a Comment