একটুখানি,
কাব্যের ঝনঝনানি,
পিছুটান ভুলে,
কলম তুলে,
লিখে যাই চলে।
ছন্দের গড়মিল,
অন্ত্যমিল,
বর্ণিল,
সেসবের পথ হয়েই তো চলি,
মাঝেমাঝে বাজে কথাই বলি।
লিকলিকে কন্টেন্ট,
ক্লান্ত বলপয়েন্ট,
আর চলে না,
কথা বলে না।
তিতকুটে,
চিরকুটে,
পাই এক বার্তা,
পরে জামা-কোর্তা,
বেরিয়েই পড়ি,
সন্ধান করি।
কীসের সন্ধান?
কার অবদান?
মানুষ খুঁজি ফিরি,
হয়ত হবে দেরী।
তবে পাই না খুঁজে,
চারিদিকে মানুষ নামের কীটগুলো,
আছে মুখ গুঁজে।
লিখতেও লাগে ভয়,
মনের অবচয়,
নয় মেধার অপচয়।
কেউ পড়ে ভাবে,
"লিখলো কেন এভাবে?
আমাকেই নিয়ে লিখলো কিনা,
সঠিক তো জানি না।"
দিয়ে যেতে হয় অযথা কৈফিয়ত,
ভিন্ন হতেই পারে যার যার মতামত।
চড় খেতেও দ্বিধা নেই,
তবুও ভয় থাকে মনেই।
তাই লিখি খুব
সাবধানে,
যেন লাগে না চোট
কারো মনে।
নিজেকে তখন মনে হয়
সমাজের দাস,
বালুহাঁস উড়ে যায়
আমি মাটিতে
যেন এক পাতিহাঁস।
কাব্যের ঝনঝনানি,
পিছুটান ভুলে,
কলম তুলে,
লিখে যাই চলে।
ছন্দের গড়মিল,
অন্ত্যমিল,
বর্ণিল,
সেসবের পথ হয়েই তো চলি,
মাঝেমাঝে বাজে কথাই বলি।
লিকলিকে কন্টেন্ট,
ক্লান্ত বলপয়েন্ট,
আর চলে না,
কথা বলে না।
তিতকুটে,
চিরকুটে,
পাই এক বার্তা,
পরে জামা-কোর্তা,
বেরিয়েই পড়ি,
সন্ধান করি।
কীসের সন্ধান?
কার অবদান?
মানুষ খুঁজি ফিরি,
হয়ত হবে দেরী।
তবে পাই না খুঁজে,
চারিদিকে মানুষ নামের কীটগুলো,
আছে মুখ গুঁজে।
লিখতেও লাগে ভয়,
মনের অবচয়,
নয় মেধার অপচয়।
কেউ পড়ে ভাবে,
"লিখলো কেন এভাবে?
আমাকেই নিয়ে লিখলো কিনা,
সঠিক তো জানি না।"
দিয়ে যেতে হয় অযথা কৈফিয়ত,
ভিন্ন হতেই পারে যার যার মতামত।
চড় খেতেও দ্বিধা নেই,
তবুও ভয় থাকে মনেই।
তাই লিখি খুব
সাবধানে,
যেন লাগে না চোট
কারো মনে।
নিজেকে তখন মনে হয়
সমাজের দাস,
বালুহাঁস উড়ে যায়
আমি মাটিতে
যেন এক পাতিহাঁস।
Post a Comment